কচি মেয়ে রাতে

কচি মেয়ে রাতে

ভালোবাসা কি চিজ তা নিয়ে দ্বিমত নয় লক্ষ মত আছে । যেখানে অনেক জ্ঞানীগুনী সারা জীবন ভালোবাসা কি জিনিস বুঝতে পারে নাই সেখানে অনিক তো কোন ছার । সে ভালোবাসাকে খানিক্টা আলুর মত ভাবে অর্থাৎ “ভালুবাসা” টাইপ । খানিক ভালুবাসা আর সাথে রক্ত মাংসের কোন সুন্দরী রমণী সমান সমান সেক্স !! বয়স তার সবে মাত্র ১৮ । ঢাকার বাইরে থেকে এসেছে অনিকরা ।

নতুন নতুন ঢাকার চেকচি চেকচি আপুরা বা আন্টিরা দেখতে যতই হোক সেক্সি কিংবা ডেকচি , অনিকের মাথায় মাল উঠে যায় দেখলেই । তাই প্রাইমারি ক্লাসে পড়ার সময় সেখা হাত মারা নামক কারবার এখন তার আর ভাল লাগে না । এখন তার চাই ভালুবাসা !?!
কলাবাগানের ৫ তলা একটা বাড়িতে থাকে অনিকরা । বাবা মা আর অনিক । ছোট ফ্যামিলি । কলেজ ছেড়েছে সে । এখন ভার্সিটিতে ভর্তি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে সে । সবই ওকে । শুধু একটা যুদ্ধের পাশাপাশি মাঝে মাঝে বাথরুমে ভিন্ন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ছে । তাই ভর্তি পরিক্ষার যুদ্ধের জন্য প্রয়োজনীয় রসদের কমতি দেখা দিচ্ছে তার মধ্যে । হয়ত খানিক রসদ যোগাবার জন্যই হোক অথবা পাসের বাসার আন্টিদের দিকে নেক নজর দেয়ার জন্য , যাই হোক না কেন অনিক এখন দিনের বেলা ছাদে চলে আসে বই খাতা নিয়ে। পড়াও হলো আবার কিছু ছয়াব ও কামানো হোল !?!

কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস ! বেচারা প্রথমদিন ছাদে বসে থেকে পুড়ে কয়লা হল কিন্তু ছয়াব কামাতে পারল না। আফচুচ। কোন আন্টি বা আপু তার নেক নজরে আসল না। অনিক এত সহজে হাল ছাড়বার পাত্র নয় । পর দিন ভোর বেলা আবার সে হাজির হল । ভাগ্য দেবতার ক্রিপায় প্রথম ঘন্টায়ই অনিক এক মাথা খারাপ করা এক সেক্সি আপুর দেখা পেল । তাও আবার অন্য বাসার ছাদে নয় । অনিকদেরই ছাদে !!

আকাশের দিকে তাকিয়ে হয়ত খানিক বিলাপই করছিল অনিক । মাঝ পথে একটা চিকন কন্ঠ বাধা দিল তাকে । মনে মনে বিলাপ থামিয়ে কন্ঠের উদ্দেশ্যে তাকাল সে । যেইসব মেদে দের দেখে মাথায় মাল তুলতে ওস্তাদ হয়েছে অনিক তাদেরই একজন সামনে দারিয়ে আছে । দেখে মাথায় মাল উঠবে কি ! অনিকের চখই উঠে গেল কপালে।

তোমরা এই বাসায় নতুন এসেছ কি ? আবেদনময়ী গলায় মধু মিশিয়ে জিজ্ঞেস করল মেয়েটা অনিক কে ।

অ্যাঁ … জ্বি জ্বি … আমরা নতুন এসেছি। মস্ত এক ঢোঁক গিলে জবাব দিল অনিক । মেয়েটাকে দেখেই বুঝে গেছে সে কম করে হলেও তার ৪ বছরের বড় হবে এই মাল ।

সরি তোমাকে তুমি করে বলে ফেললাম । আমার মনে হয় তুমি আমার ছোটোই হবে। যেন না পারতে কৈফত দিচ্ছে মেয়েটা ।

না না , ছি ছি !! কি বলছেন । ঠিক আছে । আমি আপনার ছোটই হব । কচি মেয়ে রাতে অনিক ও কম জায় না ।

তা ছাদে কি করছ ?

জ্বি আপু আমি এইবার ভার্সিটিতে ভর্তি পরিক্ষা দেব । ঘরে বসে পড়তে বোর লাগে , তাই ছাদে এসে পড়ার চেস্টা করছি আরকি । মূর্খের মত দাত গুল দেখিয়ে নিল অনিক ।

বাহ বেস বেস । তা কোথায় কোচিং নিচ্ছ ?

আপু কোথাও না । আমি নিজেই পড়ছি ।

ওহ । বল কি ! এইভাবে কিন্তু একটু টাফ হবে । ও বাই দা ওয়ে । আমি সারাহ । আমাকে সারাহ আপু বলে ডাকতে পারো । আমরা নিচ তলায় থাকি ।

নাইস টু মিট ইউ সারাহ আপু । এই টুকু ইংলিশ বলতে অনিক তার ইংলিশ জ্ঞান ভাণ্ডারের সব টুকু শক্তি খরচ করে ফেল্ল ।

আপনি কোথায় পড়ছেন আপু ?কচি মেয়ে রাতে

আমি ? আমি ঢাকা ভারসিটিতে পরছি । মিস্টি একটা হাসি দিল সারাহ ।

ও মাগ । তাই নাকি ! তাহলে তো আপনি আমাকে কিছু টিপস দিতে পারেন ।

হ্যা সিউর । অবশ্যই । তোমার হেল্প লাগলে বলবে । তুমি কোন গ্রুপের ? সায়েন্স?

জ্বি …

ওকে । তোমার হেল্প লাগলে আমাকে বলবে । কাল আবার ছাদে এসো । আমি প্রায় আসি ছাদে । তবে খুব ভোরে । ৬ টার দিকে । একটু এক্সারসাইজ করি । তখন তোমাকে অনেক কিছু দেখিয়ে দেব । কচি মেয়ে রাতে আজ আসি । ভালো থেকো ।

পাছা দুলিয়ে সারাহ ছাদ থেকে নেমে গেলো । পেছনে ফিরলে সে দেখত অনিক তার পাছায় বিট পার সেকেন্ড মাপছে ।

উহ !!!!!!!! একি হোলো । নিজের ভাগ্য কে বিশ্বাস করতে পারছে না অনিক । এই চরম মাল তাকে সকাল সকাল এক্সারসাইজ করতে করতে টিপস দেবে । উরে খাইছে রে ! পাচ কেজি দুধ , কুমিল্লার রসমালাইয়ের মত ঠোঁট আর তানপুরি পাছা সমেত সারাহ আপু কে ভেবে তৎক্ষণাৎ অনিকের ধন এক্সসারসাইজ করতে চাইল ! বই খাতা বগলে তুলে অনিক বাসার দিকে দৌর দিল । আর কিছুর দরকার নাই । সারাহ আপুর দেহ ভাবতে ভাবতে এখনই বাথরুমে কুস্তি করতে হবে তার ।

• Twitter
• Facebook
• Google
• Tumblr
• Pinterest